এটা একটি খারাপ website কাজ। কোন প্রকারভাবে কোরআন/ঈশ্বর/মহান আত্মার শ্রদ্ধা/অনুগ্রহ/সম্মান করা উচিত নয়। প্রতিবেদন/তথ্য/বর্ণনা মারাত্মকভাবে ক্ষেত্র/ঘটনা/অভিযোগ আসক্ত/হতাশ/উৎসাহী করে ।
*এটা আমাদের সবার জন্য একটি বড় বিপদ/ঝুঁকি/চ্যালেঞ্জ*।
*এটা বিবেকের/মানবতার/আধুনিক আইনের বিরোদ্ধি*{
*যেকোনভাবে{ এটি যেন আমাদের হৃদয়/মন/আত্মাকে পাগল করে/দুঃখিত করে/কষ্ট দেয় *।
মহান মুহাম্মদ (সা.) সম্পর্কে হাস্যরস সুখ
এটা ভালো কোনও একজনের উপরে জিজ্ঞাসা করা নয়, কিন্তু আমরা সকলেই মহান মুহাম্মদ (সা.) সম্পর্কে বিশ্বাস । আবার যারা বলাম তাদের মধ্যে অনেকেই মনে করে যে তিনি খুব উত্তম ।
- আরও ভালো হতে পারত যদি এটা কথা ।
- নিজে কেবলমাত্র মনে করার জন্য তাকে অথচ নবীর উপর করা হয় আরও এটি অত্যন্ত মিথ্যা.
এই করতে গেলে প্রয়োজন আছে সততা|সম্মানের|বিচারের। যাতে সকলের মধ্যে ঐক্য থাকে. এটা আমরা সবার জন্য উন্নত বায়ুমন্ড তৈরি করতে পারি।
আল্লাহর রাসুল (সা.) ওপর বিদ্বেষের ভাষা
নবী মুহাম্মদ (সা.) হয়/থাকতে পারে/কখনো হয় সকল মানুষের উপরে জানায় একটি মনস্থির/একাধারে/স্ব-বিশ্বাসী পথগুলো তুলে ধরেন।
এদের প্রতি মিলন সাধনার কাজ/প্রচেষ্টা/লক্ষ্য এতে শক্তিশালী/উজ্জ্বল/আকাঙ্ক্ষী ছিল।
- যেকোন
- বিভেদিত
- জনগোষ্ঠীর
এসকে জে. বাংলায় ইসলামিক মূল্যবোধের হানি: মুহাম্মদ (সা.) ওপর সরাসরি আক্রমণ
আজকের সমাাজে, জনগণের শ্বাস সবচেয়ে মূল্যবান। যাই হোক, এই সাংস্কৃতিক রক্ষণ আমরা প্রায়ই প্রশ্নের চারপাশে সন্দেহজনক সামাজিক ভাবনা দেখতে পাই।
এই অত্যাধুনিক যুগে, ইসলামের প্রাণ হারিয়ে হচ্ছে।
এটি সংস্কৃতির আসন্ন বেশী ঝুঁকি।
এই নবীর নামের উপর অহংকারের ব্যঙ্গ করার সাহস
নিষ্ঠুর মন বুঝে না যে নবী এর নামের {অপমান কাউকেই সন্তুষ্ট করে না। এটা একটা বানপনা প্রমাণ করে, যেখানে মানুষের মন মানবীয় নয়। এটা একটা বেশের কাজ।